শীত শুরু না হতেই বৃষ্টি নেমে গেল। দু’দিন ধরে অঝোর বৃষ্টিতে জল জমে গেল রাস্তায়। জমির দশা দেখে মাথা খারাপ। তন্ময়ের। এখন কি বৃষ্টি হওয়া উচিত? গনা বলেছে খাদি বর্ষে মাঘের শেষ/ধন্য রাজা পুণ্য দেশ। এটা কি মাঘের শেষ? কত তারিখ আজ বাংলার? ধুর ছাই, এই ব্যানার তারিখগুলো কোথায় থাকে যে… খবরের কাগজে পাওয়া যাবে।
মনোহরপুরের কালী মন্দিরে ঢুকে মা কালীর সোনার চোখদুটো চুরি করেছিল। তারপর থেকেই নাকি মাথাটা খারাপ হয়ে গিয়েছে বদন সরকারের। এমন কিছু দৈব। এব্যাপারস্যাপার এর পিছনে কাজ করেছে, এমন নয়। যদিও জ্যোতিষী সরল ঘোষ বদনের হাবভাবের সঙ্গে মন্দিরের চুরির একটা যোগসাজশ ঘটিয়ে ফেলেছে। জামাই প্রতাপকে সে কথাই বলছিল সে, ‘হঠাৎ করে মাথা খারাপ কেন? ভেবে দেখেছ
“আলোক” সাহিত্য পত্রিকার পুজো সংখ্যা আসছে আলোকিত হয়ে। পুজোর আনন্দ আরও জমে যায় যদি সঙ্গে থাকেএক্সট্রা থ্রিল। মণ্ডপের ধূপধুনোর গন্ধ ভেসে আছে বাতাসে,ঢাকের আওয়াজ আসছে কানে,আর? হাতে আছে শারদীয়া আলোক পত্রিকা। সব থ্রিল সেখানে। পড়ুন আলোক শারদীয়া। প্রচুর গল্প উপন্যাসের পাশাপাশি রয়েছে আমার একটি থ্রিলার উপন্যাস ” ঝিঁঝিঁর শব্দ”!!
অনিন্দ্য ভুক্ত সম্পাদিত লিবার ফিয়েরা প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত কিশোর মনস্ক পত্রিকা ” উড়নচণ্ডী ” হাতে এল। হাতে না নিলে জানতেই পারতুম না উড়নচণ্ডী ঠিক কতটা দুর্দান্ত হয়ে পাঠকের চাহিদা পূরণ করতে তৈরি হয়ে এসেছে। অনেক উপন্যাস, অনেক নভেলা,প্রচুর গল্প নিয়ে হাজির সে। রয়েছে আমার একটি উপন্যাস ” রস রহস্য রসাতল “। পুরো ক্রাইম সাস্পেন্স উপন্যাস।
শারদীয়া পেখমের আমন্ত্রিত লেখকদের তালিকা। এবারে পেখম পত্রিকাকে সমৃদ্ধ করতে কলম ধরেছেন বিশিষ্ট সাহিত্যিক Sagarika Ray। থাকছে ওঁর লেখা একটি ছোট গল্প – বৃত্ত।
কথায় বলে ভয় পাওয়া নাকি মাঝে মধ্যে ভালো। তাহলে স্নায়ুর ক্ষমতা পরীক্ষা করা যায়। কিন্তু একবার ভেবে দেখুন তো সেই ভয় যদি ডার্ক ফ্যান্টাসি থেকে হয়। ভৌতিক ভয় আর ডার্ক ফ্যান্টাসির ভয় দুটো একদম পৃথক বস্তু। দুটোর থ্রিলিং ভাব সম্পূর্ণ আলাদা। কালকে রাতে বইটা পড়তে পড়তে একটা অদ্ভুত ব্যাপার লক্ষ্য করেছি। গল্পগুলো এতটাই বুঁদ হয়ে