খুশির হাওয়া পূজাবার্ষিকী শুধুমাত্র একটি পত্রিকা নয়, এটি অনেকের আবেগ, অনেক ভালোবাসা, সমাজের জন্য কিছু করার প্রতিজ্ঞা, অনেক মানুষের আশীর্বাদ, প্রচুর কৃতজ্ঞতা, সব মিলিয়ে আমাদের খুশির ঝুলি পরিবারের এই পত্রিকা একটা বৃহৎ আনন্দের ঝুলি। অনেকগুলো খুদে পড়ুয়া আশান্বিত চোখে সারা বছর তাকিয়ে থাকে আমাদের দিকে। তাদের জন্য বই, খাতা, পেন, পেন্সিল, স্কুল ব্যাগ, স্কুলের মাইনে, পুজোর নতুন পোশাক, সঙ্গে ফ্রি কম্পিউটার প্রশিক্ষণ, আঁকা, নাচ, গান এসব কিছুর জন্য যে বিপুল অর্থের প্রয়োজন হয়। তার সিংহ ভাগ আসে এই পত্রিকা বিক্রি করে। তাই নিচের নক্ষত্র খচিত লেখসূচীতে থাকা এই সময়ের প্রথম সারির সাহিত্যিকরা খুশির ঝুলির বাচ্চাদের জন্য বিনা পারিশ্রমিকে লেখা দেন। যাঁরা ছবি আঁকেন, পত্রিকা সেটিং করেন, প্রুফ দেখেন সবাই স্বেচ্ছাশ্রম দেন খুশি মনে।
এছাড়াও এই পত্রিকার দ্বিতীয় উদ্দেশ্য হল ছোট ছোট বাচ্চাদের মধ্যে বাংলা ভাষার সাহিত্য প্রীতির বীজ বপন করা। যাতে এই সংস্কৃতির তারা ভবিষ্যতে ধারক ও বাহক হতে পারে। সেজন্য খুশির হাওয়ার প্রথমেই থাকে ছোটদের লেখা ও আঁকা। বড়দের লেখার সঙ্গে তাদের লেখাও সমান গুরুত্ব দিয়ে সুন্দর ছবি সহ প্রকাশ করা হয়।
এসব কিছুর জন্য যে সামান্য অর্থ মূল্য আপনাদের কাছ থেকে নেওয়া হয় সেটার বিনিময়ে আপনারা এই সময়ে সেরা সাহিত্যিকদের একগুচ্ছ চমৎকার পুজোর নতুন গন্ধ মাখা লেখা হাতে পাবেন। আমরা নিশ্চিত তাতে আপনাদের পুজো তো ভালো কাটবেই সঙ্গে অনেকগুলো দুঃস্থ পরিবারের বাচ্চার মুখেও হাসি ফুটবে।
পত্রিকা প্রকাশ ৭ সেপ্টেম্বর শনিবার মহাবোধি সোসাইটি কলেজ স্কোয়ার।
আপাতত মুদ্রিত মূল্যের উপর অনেকটা ডিস্কাউন্ট দিয়ে প্রি-বুকিং চলছে, সঙ্গে রেজিস্টার্ড পোস্টে ফ্রি হোম ডেলিভারিও পাচ্ছেন। তবে এই সুবর্ণ সুযোগ শুধুমাত্র ৩১ অগাস্ট ২০২৪ তারিখ পর্যন্ত।